*Schedule an appointment for E-passport, visa, NVR, Birth Registration, and other consular matters (Click here). ই-পাসপোর্ট, ভিসা, এনভিআর, জন্ম নিবন্ধন এবং অন্যান্য কনস্যুলার বিষয়গুলির জন্য একটি অ্যাপয়েন্টমেন্টের অনুসরণ করুন। এপয়েন্টমেন্ট-এর জন্য এখানে ক্লিক করুন।*


Procedure and requirment of E-Passport

ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য ও নির্দেশিকা:

সুইজার‌ল্যান্ডে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিক, যার কাছে বৈধ বাংলাদেশি মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (MRP) আছে তিনি নতুন ই-পাসপোর্টের জন্য এবং যার কাছে ই-পাসপোর্ট আছে তিনি ই-পাসপোর্ট রি-ইস্যুর জন্য জেনেভায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট আবেদনের (৬ বছরের ঊর্ধে সকল আবেদনকারীর) বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির (অর্থাৎ হাতের আঙুলের ছাপ প্রদান, ছবি তোলা ইত্যাদি) জন্য আবেদনকারীকে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে অবশ্যই দূতাবাসে ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত থাকতে হবে। ****০৬ বছরের নিচে শিশুদের নতুন ই-পাসপোর্ট আবেদনের জন্য এখানে ক্লিক করুন****

ই-পাসপোর্ট করার সময় নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে:

১। অনলাইনে পূরণকৃত আবেদনপত্রের কপি (বার কোড সহ)। আবেদনপত্র পূরণ করতে অনুগ্রহ করে ভিজিট করুন: www.epassport.gov.bd

২। বায়োমেট্রিক ডেটা (আঙুলের ছাপ প্রদান, ছবি তোলা ইত্যাদি) প্রদানের জন্য আপনার Online Appointment (অনালাইন এপয়েন্টমেন্ট) নিশ্চিতকরণের ফটোকপি। এপয়েন্টমেন্ট বুকিং-এর জন্য এখানে ক্লিক করুন 

৩। আবেদনকারীর বৈধ বাংলাদেশি মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (MRP)/ ই-পাসপোর্ট (মূলকপি) এবং পাসপোর্টের তথ্য পৃষ্ঠার ফটোকপি। পাসপোর্ট হারানো গেলে জিডি/পুলিশ রিপোর্টের মূলকপি ও ফটোকপি। এক্ষেত্রে জিডি/পুলিশ রিপোর্টে অবশ্যই হারানো পাসপোর্টের নম্বর ও আবেদনকারীর নাম উল্লেখ থাকতে হবে।

৪। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন সনদের (১৭ ডিজিট সম্বলিত) অনলাইন ভেরিফিকেশনের কপি। সংযুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র/ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন সনদের সাথে আবেদনের তথ্যের পরিবর্তন/বানানে (spelling) গড়মিল থাকলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

৫। বর্তমান পাসপোর্টের তথ্যের সাথে আবেদনকৃত ই-পাসপোর্টের চাহিত তথ্যের— যেমন; নাম, বয়স, স্থায়ী ঠিকানায় পরিবর্তন/বানানে (spelling) গড়মিল থাকলে তার স্বপক্ষে অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দিতে হবে। পিতা/মাতার নামে পরিবর্তন/বানানে গড়মিল থাকলে তার স্বপক্ষে অবশ্যই নিজের এবং পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দিতে হবে। তথ্যের পরিবর্তন/গড়মিলের ক্ষেত্রে ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন সনদ গ্রহণযোগ্য হবে না।

৬। আবেদনকারীর বৈধ রেসিডেন্স পারমিট (সুইস সরকার কর্তৃক প্রদত্ত) মূলকপি ও ফটোকপি।

৭। প্রযোজ্য অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র (যেমন, বিবাহের সনদ, বিবাহ বিচ্ছেদের সনদ, নোটারি পাবলিক)।

৮। ই-পাসপোর্ট আবেদনের নির্ধারিত ফি (সাধারণ আবেদনকারীর জন্য ১৩৮ সুইস ফ্রাঁ., অপ্রাপ্তবয়স্ক (০১-০৫ বছর) আবেদনকারীর জন্য ১১০ সুইস ফ্রাঁ, স্কুল শিক্ষার্থীদের (০৬-১৮ বছর) জন্য ৩৩ সুইস ফ্রাঁ., শিক্ষার্থী (শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের) আবেদনকারীর জন্য ৫৫ সুইস ফ্রাঁ বাংলাদেশ দূতাবাস, জেনেভার অ্যাকাউন্টে ব্যাংকিং চ্যানেলে/ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। ফি প্রদানের সময় রেফারেন্সে  নাম অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। পাসপোর্টের ফি বাবদ কোনো প্রকার নগদ অর্থ/সরাসরি জমা/ব্যক্তিগত চেক গ্রহণ করা হয় না।

০৯। ফি প্রদানের রসিদের কপি অবশ্যই আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।

১০। দূতাবাসের ব্যাংক একাউন্ট-এর বিবরণঃ

 

Name of account : Consular Section

A/C. No.           : 240-401617.01V

Name of the bank : UBS SA

SWIFT CODE      : UBSWCHZH 80A

IBAN              : CH73 0024 0240 4016 1701 V


বিঃদ্রঃ সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সকল প্রকার সেবা চার্জ/ফি সেবা প্রদান প্রক্রিয়ার অংশ। পাসপোর্ট বা অন্যান্য সেবা চার্জ/ফি আংশিক বা সম্পূর্ণ ফেরতযোগ্য নয়।


ই-পাসপোর্টের ফিঃ

আবেদনের ধরণ

পৃষ্ঠা

মেয়াদ (বছর)

নির্ধারিত ফি (সুইস ফ্রাঁ.)

সাধারণ

৪৮

১০

১৩৮

শিক্ষার্থী (শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়)

৪৮

১০

৫৫

অপ্রাপ্তবয়স্ক (৬-১৮ বছর)

৪৮

০৫

৩৩

শিশু (১-৫ বছর)

৪৮

০৫

১১০


ই-পাসপোর্টে স্বামী বা স্ত্রীর নাম অপসারণসহ তিনটি সংশোধন এনেছে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতর। এ বিষয়ক অফিস আদেশটি দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

১। ই-পাসপোর্ট বাংলাদেশে (ইমিগ্রেশন পাসপোর্ট অধিদপ্তর কর্তৃক) প্রিন্ট করা হয় এবং ঢাকা থেকে জেনেভা বাংলাদেশ দূতাবাসে পৌঁছায়। এজন্য ই-পাসপোর্ট আবেদনের বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তি এবং তথ্য যাচাইকরণ সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ার তারিখ হতে পরবর্তী ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে সাধারণত ই-পাসপোর্ট পাওয়া যায়।

২। বাংলাদেশ দূতাবাস জেনেভায় আবেদনকারীকে কোনো 'জরুরি' বা 'এক্সপ্রেস' পরিষেবা দেওয়া হয় না।

৩। বাংলাদেশ দূতাবাস জেনেভায় ই-পাসপোর্টের জন্য হাতে লেখা কোনো আবেদন গ্রহণ করা হয় না।